Description
গর্ভাবস্থায় মেয়ে বাচ্চা পেটের কোন পাশে থাকে
গর্ভাবস্থায় মেয়ে বাচ্চা পেটের কোন পাশে থাকে, এটা সম্পূর্ণ একটি প্রচলিত ধারণা। এর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। গর্ভের শিশু ছেলে হবে নাকি মেয়ে হবে, তা নির্ভর করে পুরুষের শুক্রাণুর ওপর। শুক্রাণুতে থাকা ক্রোমোজোমগুলোই শিশুর লিঙ্গ নির্ধারণ করে। পেটের ডান বা বাম পাশে বাচ্চা থাকাটা লিঙ্গ নির্ধারণের সাথে সম্পর্কিত নয়।
বিভিন্ন কারণে পেটের বিভিন্ন পাশে অস্বস্তি বা নড়াচড়া অনুভূত হতে পারে। যেমন:
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
- শিশুর নড়াচড়া: গর্ভের শিশু ঘন ঘন নড়াচড়া করে, যার ফলে পেটের বিভিন্ন পাশে চাপ বা নড়াচড়া অনুভূত হতে পারে।
- জরায়ুর বৃদ্ধি: গর্ভাবস্থায় জরায়ু প্রসারিত হওয়ার কারণে পেটের বিভিন্ন পাশে ব্যথা বা অস্বস্তি হতে পারে।
- পেশীর টান: গর্ভাবস্থায় পেটের পেশী প্রসারিত হওয়ার কারণেও ব্যথা বা অস্বস্তি হতে পারে।
যদি আপনার পেটে অস্বাভাবিক ব্যথা বা অস্বস্তি অনুভূত হয়, তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
গর্ভাবস্থা একজন নারীর জীবনে একটি বিশেষ সময়। এই সময়টিতে শারীরিক ও মানসিক অনেক পরিবর্তন আসে। তাই গর্ভাবস্থায় নিজের এবং গর্ভের শিশুর সঠিক যত্ন নেওয়া খুবই জরুরি। গর্ভাবস্থায় যেসব বিষয় জানা জরুরি, সেগুলো নিচে আলোচনা করা হলো:
লক্ষণ:
- মাসিক বন্ধ থাকা: গর্ভাবস্থার সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ হল মাসিক বন্ধ থাকা।
- বমি বমি ভাব এবং বমি: বিশেষ করে সকালের দিকে বমি বমি ভাব এবং বমি হওয়া গর্ভাবস্থার একটি স্বাভাবিক লক্ষণ।
- স্তনের পরিবর্তন: স্তন নরম হওয়া, ফোলাভাব এবং সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি পাওয়া।
- ক্লান্তি: গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত ক্লান্তি লাগতে পারে।
- ঘন ঘন প্রস্রাব: জরায়ুর আকার বৃদ্ধির কারণে মূত্রাশয়ের ওপর চাপ পড়ে, ফলে ঘন ঘন প্রস্রাব হতে পারে।
- খাবারের প্রতি আগ্রহ পরিবর্তন: কিছু খাবারের প্রতি আগ্রহ বেড়ে যাওয়া বা কিছু খাবারে অরুচি আসা।
যত্ন:
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
- ডাক্তারের পরামর্শ: গর্ভাবস্থার শুরু থেকেই নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
- সুষম খাবার: ফল, সবজি, প্রোটিন এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত।
- পর্যাপ্ত বিশ্রাম: প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুমানো এবং বিশ্রাম নেওয়া জরুরি।
- হালকা ব্যায়াম: ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী হালকা ব্যায়াম করা যেতে পারে।
- মানসিক স্বাস্থ্য: মানসিক চাপ কমানোর জন্য যোগব্যায়াম বা মেডিটেশন করা যেতে পারে।
- ধূমপান ও অ্যালকোহল পরিহার: গর্ভাবস্থায় ধূমপান এবং অ্যালকোহল পান করা থেকে বিরত থাকা উচিত।
গর্ভাবস্থার জটিলতা:
- উচ্চ রক্তচাপ: গর্ভাবস্থায় উচ্চ রক্তচাপ একটি গুরুতর সমস্যা হতে পারে।
- ডায়াবেটিস: গর্ভকালীন ডায়াবেটিস শিশুর জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
- প্রি-এক্লাম্পসিয়া: এটি একটি জটিল অবস্থা, যাতে উচ্চ রক্তচাপ এবং কিডনির সমস্যা দেখা দেয়।
- গর্ভপাত: গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসে গর্ভপাতের ঝুঁকি বেশি থাকে।
গর্ভের শিশুর যত্ন:
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
- নিয়মিত আল্ট্রাসাউন্ড: গর্ভের শিশুর বৃদ্ধি এবং অবস্থা জানার জন্য নিয়মিত আল্ট্রাসাউন্ড করা উচিত।
- শিশুর নড়াচড়া: গর্ভের শিশু নিয়মিত নড়াচড়া করছে কিনা, তা খেয়াল রাখা জরুরি।
- টিকা: ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় টিকা নেওয়া উচিত।
গর্ভাবস্থা একটি সুন্দর অভিজ্ঞতা। এই সময়টিতে নিজের এবং গর্ভের শিশুর প্রতি যত্নবান হওয়া জরুরি। কোনো সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
Reviews
There are no reviews yet.