Description
কন্যা সন্তান নিয়ে কোরআনের উক্তি
কন্যা সন্তান নিয়ে কোরআনের উক্তি কোরআনে কন্যা সন্তানকে আল্লাহর বিশেষ রহমত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। সূরা আশ-শূরার ৪৯ ও ৫০ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন, “আসমান ও যমীনের রাজত্ব আল্লাহ তা’আলারই। তিনি যা ইচ্ছা সৃষ্টি করেন, যাকে ইচ্ছা কন্যা সন্তান দান করেন এবং যাকে ইচ্ছা পুত্র সন্তান দান করেন অথবা দান করেন পুত্র ও কন্যা উভয়ই এবং যাকে ইচ্ছা বন্ধ্যা করেন। নিশ্চয়ই তিনি সর্বজ্ঞ, ক্ষমতাশীল।” এই আয়াতে কন্যা সন্তানকে আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি বিশেষ দান হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
- কন্যা সন্তানকে অবজ্ঞা করা জাহেলিয়াত:
- ইসলামের পূর্বে আরবের জাহেলী যুগে কন্যা সন্তানকে অবজ্ঞা করা হতো। কোরআন এই প্রথার নিন্দা করেছে। সূরা নাহলের ৫৮ ও ৫৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, “যখন তাদের কাউকে কন্যা সন্তানের সুসংবাদ দেওয়া হয়, তখন তার মুখ কালো হয়ে যায় এবং সে অসহনীয় মনস্তাপে ক্লিষ্ট হয়। তাকে যে সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে, তার কারণে সে লোকদের কাছ থেকে মুখ লুকিয়ে থাকে। সে ভাবে, হীনতা সত্ত্বেও কি একে রেখে দেবে, না মাটিতে পুঁতে ফেলবে? লক্ষ্য কর, তাদের সিদ্ধান্ত কত নিকৃষ্ট।”
- কন্যা সন্তান লালন-পালনের গুরুত্ব:50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
- ইসলাম কন্যা সন্তানকে সঠিকভাবে লালন-পালন করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছে। কন্যা সন্তানদের শিক্ষা-দীক্ষা ও যথাযথ পরিচর্যার মাধ্যমে তাদের যোগ্য করে গড়ে তুলতে উৎসাহিত করা হয়েছে।
ইসলামে কন্যা সন্তানকে বোঝা নয়, বরং আল্লাহর পক্ষ থেকে বিশেষ রহমত হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ইসলাম একটি একেশ্বরবাদী ধর্ম, যা ১৪০০ বছরেরও বেশি আগে আরবে উদ্ভূত হয়েছিল। এটি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্ম, যার অনুসারীর সংখ্যা প্রায় ১.৮ বিলিয়ন। ইসলাম শব্দের অর্থ “আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ”। ইসলামের অনুসারীদের মুসলমান বলা হয়, যার অর্থ “যারা আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে”।
ইসলামের মূল বিশ্বাসগুলো হলো:
- এক আল্লাহ: মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে, আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়। তাঁর কোনো শরীক নেই।
- নবী-রাসূল: মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে, আল্লাহ যুগে যুগে নবী-রাসূল পাঠিয়েছেন মানবজাতির পথপ্রদর্শনের জন্য। তারা বিশ্বাস করে মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর সর্বশেষ নবী ও রাসূল।
- কোরআন: মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে, কুরআন আল্লাহর বাণী, যা মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর নাজিল হয়েছে।
- শেষ বিচার দিবস: মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে, একদিন এই পৃথিবীর শেষ হবে এবং আল্লাহ সকল মানুষকে তাদের কর্মের জন্য বিচার করবেন।
- তাকদীর: মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে, সবকিছু আল্লাহর ইচ্ছায় ঘটে।
ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভ হলো:
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
- শাহাদা: এই সাক্ষ্য দেওয়া যে, “আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই এবং মুহাম্মদ (সা.) তাঁর রাসূল।”
- সালাত: প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা।
- যাকাত: দরিদ্রদের জন্য দান করা।
- সাওম: রমজান মাসে রোজা রাখা।
- হজ্জ: সামর্থ্য থাকলে জীবনে অন্তত একবার মক্কা শরীফে হজ্জ করা।
ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যা মানুষের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় জীবনের সকল দিকনির্দেশনা প্রদান করে। ইসলাম শান্তি, ন্যায়বিচার, সাম্য এবং ভ্রাতৃত্বের ওপর গুরুত্বারোপ করে।
জীবনব্যবস্থা বলতে বোঝায় জীবনের সামগ্রিক দিকনির্দেশনা, যা মানুষের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। বিভিন্ন ধর্ম, দর্শন ও মতাদর্শ তাদের অনুসারীদের জন্য ভিন্ন ভিন্ন জীবনব্যবস্থা প্রদান করে।
ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যা মানুষের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে দিকনির্দেশনা প্রদান করে। নিচে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে জীবনব্যবস্থা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
-
ইসলামে জীবনব্যবস্থা:
- ইসলামের জীবনব্যবস্থা কুরআন ও সুন্নাহর ওপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত।
- এটি মানুষের ব্যক্তিগত জীবনে আল্লাহর প্রতি আনুগত্য, ইবাদত ও নৈতিক মূল্যবোধের ওপর গুরুত্বারোপ করে।
- পারিবারিক জীবনে স্বামী-স্ত্রী, পিতা-মাতা ও সন্তানদের পারস্পরিক অধিকার ও দায়িত্বের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
- সামাজিক জীবনে ন্যায়বিচার, সাম্য, ভ্রাতৃত্ব ও পারস্পরিক সহযোগিতার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।
- অর্থনৈতিক জীবনে হালাল উপার্জন, যাকাত ও সুদবিহীন লেনদেনের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
- রাজনৈতিক জীবনে ন্যায়পরায়ণ শাসক, পরামর্শভিত্তিক শাসন ও জনকল্যাণের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
-
অন্যান্য জীবনব্যবস্থা:
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
- বিভিন্ন ধর্ম ও দর্শন তাদের অনুসারীদের জন্য ভিন্ন ভিন্ন জীবনব্যবস্থা প্রদান করে।
- কিছু জীবনব্যবস্থা ব্যক্তিগত উন্নতির ওপর গুরুত্বারোপ করে, আবার কিছু সামাজিক ন্যায়বিচার ও সাম্যের ওপর জোর দেয়।
- কিছু জীবনব্যবস্থা জাগতিক সুখ-শান্তির ওপর গুরুত্ব দেয়, আবার কিছু আধ্যাত্মিক উন্নতির ওপর জোর দেয়।
-
জীবনব্যবস্থার গুরুত্ব:
- একটি ভালো জীবনব্যবস্থা মানুষকে সঠিক পথে চলতে সাহায্য করে।
- এটি মানুষের জীবনে শান্তি, শৃঙ্খলা ও সমৃদ্ধি নিয়ে আসে।
- এটি একটি ন্যায়ভিত্তিক ও কল্যাণকর সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখে।
জীবনব্যবস্থা মানুষের জীবনকে অর্থবহ ও সুন্দর করে তোলে। তাই নিজের বিশ্বাস ও মূল্যবোধের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি জীবনব্যবস্থা অনুসরণ করা উচিত।
Reviews
There are no reviews yet.