পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের কর্তব্য বা হক

850.00৳ 

ফোন করুন: 01751358526

<p>> প্রত্যেকটি  চেক করা এবং কোয়ালিটি সম্পন্ন ।
>>  আমরা সবচেয়ে কম দামে দিতে পারি
>> সারাদেশে হোম ডেলিভারির মাধ্যমে পৌঁছে দেয়া হয়ে থাকে ।

>> ক্যাশ অন ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে ৬০ ঢাকার বাইরে ১০০ টাকা ! (পরিবর্তনীয়)

904 in stock

Description

পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের কর্তব্য বা হক

পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের কর্তব্য বা হক পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের কর্তব্য বা হক ইসলামে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কোরআন ও হাদিসে এ বিষয়ে বিস্তারিত নির্দেশনা রয়েছে। পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের কিছু প্রধান কর্তব্য নিচে উল্লেখ করা হলো:

১. শ্রদ্ধা ও সম্মান: পিতা-মাতার প্রতি সর্বদা শ্রদ্ধাশীল ও সম্মানজনক আচরণ করা উচিত। তাদের সামনে উঁচু আওয়াজে কথা বলা, তাদের আদেশ অমান্য করা বা তাদের দিকে রাগান্বিত দৃষ্টিতে তাকানো উচিত নয়।

২. আনুগত্য: পিতা-মাতার বৈধ আদেশ মেনে চলা সন্তানের কর্তব্য। তবে, যদি তারা কোনো অবৈধ বা

50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন এখনই কিনুন

50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

অন্যায় কাজের আদেশ দেন, তাহলে তা মানা বাধ্যতামূলক নয়।

৩. সেবা ও যত্ন: বিশেষ করে তাদের বৃদ্ধ বয়সে, পিতা-মাতার শারীরিক ও মানসিক সেবা করা সন্তানের দায়িত্ব। তাদের খাবার, পোশাক,

চিকিৎসা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিষয়ে যত্ন নেওয়া উচিত।

50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন এখনই কিনুন

50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

৪. ভালোবাসা ও সহানুভূতি: পিতা-মাতার প্রতি গভীর ভালোবাসা ও সহানুভূতি প্রদর্শন করা উচিত। তাদের দুঃখ-কষ্টে পাশে থাকা এবং তাদের আনন্দ-বেদনা ভাগ করে নেওয়া উচিত।

৫. দোয়া ও ক্ষমা প্রার্থনা: পিতা-মাতার জন্য সর্বদা আল্লাহর কাছে দোয়া করা উচিত। তাদের গুনাহ মাফ এবং তাদের মর্যাদা বৃদ্ধির জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা উচিত।

৬. অর্থনৈতিক সহায়তা: যদি পিতা-মাতার আর্থিক অবস্থা খারাপ থাকে, তাহলে তাদের ভরণপোষণের দায়িত্ব সন্তানের।

৭. ভালো ব্যবহার: পিতা-মাতার বন্ধুদের সঙ্গেও ভালো ব্যবহার করা ইসলামের শিক্ষা।

৮. মৃত্যুর পর: পিতা-মাতার মৃত্যুর পর তাদের জন্য দোয়া করা, তাদের নামে দান করা এবং তাদের ঋণ পরিশোধ করা সন্তানের দায়িত্ব।

পিতা-মাতার প্রতি এই কর্তব্যগুলো পালন করা সন্তানের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো পালনের মাধ্যমে সন্তান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারে এবং ইহকাল ও পরকালে কল্যাণ লাভ করতে পারে।

সন্তুষ্টি একটি মানসিক অবস্থা, যা আনন্দ, তৃপ্তি এবং প্রশান্তির অনুভূতি দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। এটি একটি ইতিবাচক আবেগ যা জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অর্জিত হতে পারে, যেমন:

  • ব্যক্তিগত সন্তুষ্টি: নিজের কাজ, অর্জন বা সম্পর্কের প্রতি সন্তুষ্ট থাকা।
  • কর্মক্ষেত্রে সন্তুষ্টি: নিজের কাজ এবং কর্মপরিবেশের প্রতি সন্তুষ্ট থাকা।
  • সম্পর্কিত সন্তুষ্টি: পরিবার, বন্ধু বা সঙ্গীর সাথে সম্পর্কের প্রতি সন্তুষ্ট থাকা।
  • জীবনযাত্রার সন্তুষ্টি: নিজের জীবনযাত্রার মান এবং সামগ্রিক জীবনের প্রতি সন্তুষ্ট থাকা।50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন এখনই কিনুন

    50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য কিছু উপায়:

  • লক্ষ্য নির্ধারণ: বাস্তবসম্মত এবং অর্জনযোগ্য লক্ষ্য নির্ধারণ করা এবং সেগুলো অর্জনের জন্য কাজ করা।
  • কৃতজ্ঞতা প্রকাশ: জীবনের ইতিবাচক দিকগুলোর জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।
  • নিজের যত্ন নেওয়া: শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া।
  • ইতিবাচক সম্পর্ক গড়ে তোলা: পরিবার, বন্ধু এবং সহকর্মীদের সাথে ইতিবাচক সম্পর্ক গড়ে তোলা।
  • বর্তমান মুহূর্তে মনোযোগ দেওয়া: অতীতের জন্য অনুশোচনা বা ভবিষ্যতের জন্য উদ্বিগ্ন না হয়ে বর্তমান মুহূর্তে মনোযোগ দেওয়া।
  • অন্যদের সাহায্য করা: অন্যদের সাহায্য করা এবং তাদের জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলা।
  • নিজের প্রতি সদয় হওয়া: নিজের ভুলগুলো ক্ষমা করা এবং নিজের প্রতি সদয় হওয়া।

 এটি প্রতিটি ব্যক্তির জন্য ভিন্ন হতে পারে। তবে, উপরে উল্লেখিত উপায়গুলো অনুসরণ করে আপনি আপনার জীবনে সন্তুষ্টির মাত্রা বাড়াতে পারেন।

কৃতজ্ঞতা হলো একটি অনুভূতি যা কোনো উপকার বা সাহায্য পাওয়ার পর মনে আনন্দ ও তৃপ্তি জাগায়। এটি একটি ইতিবাচক আবেগ যা মানুষের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে তোলে। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার মাধ্যমে আমরা অন্যদের প্রতি আমাদের সম্মান ও ভালোবাসা প্রকাশ করি।

কৃতজ্ঞতার বিভিন্ন দিক:

  • মানসিক প্রশান্তি: কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলে মানসিক প্রশান্তি লাভ করা যায়। এটি নেতিবাচক চিন্তা দূর করে এবং ইতিবাচক মনোভাব তৈরি করে।
  • সম্পর্কের উন্নতি: কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলে মানুষের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক দৃঢ় হয়। এটি বন্ধুত্ব ও ভালোবাসার বন্ধন তৈরি করে।
  • সুখী জীবন: কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলে জীবন সুখী ও আনন্দময় হয়। এটি জীবনের ইতিবাচক দিকগুলোর প্রতি মনোযোগ দিতে সাহায্য করে।
  • কৃতজ্ঞতা প্রকাশের উপায়:
    • ধন্যবাদ জানানো: কারো উপকার বা সাহায্য পেলে তাকে ধন্যবাদ জানানো।
    • কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা: কারো প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে চিঠি বা ইমেইল পাঠানো।
    • উপহার দেওয়া: কারো প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বরূপ ছোট উপহার দেওয়া।
    • সহায়তা করা: কারো বিপদে বা প্রয়োজনে তাকে সহায়তা করা।

কৃতজ্ঞতা একটি মহৎ গুণ। এটি আমাদের জীবনকে সুন্দর ও অর্থবহ করে তোলে। তাই, আমাদের সকলের উচিত কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা এবং অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের কর্তব্য বা হক”

Your email address will not be published. Required fields are marked *