Description
ইতিহাসের উৎস কি কি – What are the sources of history? ইতিহাসের উৎস হলো সেসব উপাদান বা তথ্য যার মাধ্যমে আমরা অতীতের ঘটনা, ব্যক্তি, সভ্যতা বা সমাজ সম্পর্কে জানতে পারি। এই উৎসগুলোকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা যায়:
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
ইতিহাসের উৎস কি কি
50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন
১. লিখিত উৎস:
- শিলালিপি: পাথরে খোদাই করা লেখা যা রাজা, সম্রাট বা ধর্মীয় ব্যক্তিদের আদেশ, ঘোষণা বা বিভিন্ন ঘটনার বিবরণ ধারণ করে।
- তাম্রশাসন: তামার পাতে লেখা আদেশ বা অনুদানপত্র।
- মুদ্রা: বিভিন্ন যুগের মুদ্রায় রাজার ছবি, লিখিত বার্তা বা প্রতীক থাকে যা সেই যুগের সমাজ ও অর্থনীতি সম্পর্কে ধারণা দেয়।
- গ্রন্থ: ধর্মীয় গ্রন্থ, ইতিহাস গ্রন্থ, কবিতা, উপন্যাস ইত্যাদি লিখিত গ্রন্থ থেকে আমরা অতীতের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে জানতে পারি।
- দৈনন্দিন জীবনের লিখিত দলিল: ডায়েরি, চিঠি, হিসাবের খাতা ইত্যাদি থেকে ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনের ছবি পাওয়া যায়।
২. অলিখিত উৎস:
- প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন: খননকাজে পাওয়া পুরাতন সভ্যতার ধ্বংসাবশেষ, সরঞ্জাম, মূর্তি, গৃহনির্মাণের নিদর্শন ইত্যাদি।
- শিল্পকর্ম: মূর্তি, চিত্রকর্ম, মৃন্ময় পাত্র ইত্যাদি শিল্পকর্ম থেকে সেই যুগের মানুষের জীবনযাপন, ধর্ম, বিশ্বাস ইত্যাদি সম্পর্কে জানা যায়।
- স্থাপত্য: মন্দির, দুর্গ, বাড়িঘর ইত্যাদি স্থাপত্য নিদর্শন থেকে সেই যুগের স্থাপত্য শৈলী, সমাজ ব্যবস্থা ইত্যাদি সম্পর্কে জানা যায়।
- মৌখিক ঐতিহ্য: লোকসাহিত্য, গান, কাহিনী, উপকথা ইত্যাদি মৌখিক ঐতিহ্য থেকে এক জাতির ইতিহাস, সংস্কৃতি, বিশ্বাস ইত্যাদি সম্পর্কে জানা যায়।
৩. অন্যান্য উৎস:
- ভৌগোলিক চিহ্ন: নদী, পাহাড়, সমুদ্র ইত্যাদি ভৌগোলিক চিহ্ন মানুষের বসতি এবং তাদের জীবনযাপনের উপর প্রভাব ফেলে।
- জৈবিক নিদর্শন: পুষ্করের দানা, হাড়, পোকামাকড়ের জীবাশ্ম ইত্যাদি থেকে প্রাচীনকালের পরিবেশ ও জীবনযাপন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।
ইতিহাস গবেষকরা এই উৎসগুলোকে বিশ্লেষণ করে, তুলনা করে এবং তাদের নিজস্ব ব্যাখ্যা দিয়ে ইতিহাস গঠন করেন।
এই তথ্যগুলো আপনার জন্য কতটা উপকারী হলো? আরও কোনো প্রশ্ন থাকলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
আপনি কি কোনো বিশেষ ইতিহাসের বিষয়ে জানতে চান?
Reviews
There are no reviews yet.