Description
শুক্রাণু বৃদ্ধির খাবার
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শুক্রাণুকে মুক্ত র্যাডিকেলের ক্ষতিকারক প্রভাব থেকে রক্ষা করে। এরা শুক্রাণুর গতিশীলতা বাড়াতে এবং তাদের ক্ষতি হওয়া থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
- বেগুন: বেগুনে থাকা নাসুনিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শুক্রাণুর স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
- আপেল: আপেলে থাকা কোয়ারসেটিন শুক্রাণুর ক্ষতি হওয়া থেকে রক্ষা করে।
- বেরি জাতীয় ফল: ব্ল্যাকবেরি, স্ট্রবেরি, রাস্পবেরি ইত্যাদি বেরি জাতীয় ফলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে।
- বাদাম এবং বীজ: বাদাম এবং বীজে ভিটামিন ই এবং সেলেনিয়াম থাকে যা শুক্রাণুর স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
ভিটামিন সি শুক্রাণুর গুণগত মান বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এটি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
- লেবু, কমলা, কালো তামাট: এই ফলগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে।
- পেঁপে: পেঁপেতে ভিটামিন সি ছাড়াও অন্যান্য অনেক পুষ্টি উপাদান থাকে যা শুক্রাণুর স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
জিঙ্ক শুক্রাণু উৎপাদনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি খনিজ পদার্থ। এটি শুক্রাণুর গতিশীলতা এবং কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে।
- সিঁদুক: সিঁদুকে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক থাকে।
- গরুর মাংস, চিকেন: এই মাংসগুলোতেও জিঙ্ক পাওয়া যায়।
- কুমড়ো বীজ, চিয়া বীজ: এই বীজগুলোতে জিঙ্কের পাশাপাশি অন্যান্য পুষ্টি উপাদানও থাকে।
ভিটামিন ডি শুক্রাণুর স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এটি শুক্রাণুর গুণগত মান বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা বজায় রাখতে সহায়তা করে।
- ডিম: ডিমের কুসুমে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।
- মাছ: স্যামন, টুনা ইত্যাদি মাছে ভিটামিন ডি প্রচুর পরিমাণে থাকে।
- দুধ: দুধে ভিটামিন ডি যোগ করা হয়।
ফোলিক অ্যাসিড শুক্রাণুর ডিএনএ সুরক্ষায় সাহায্য করে এবং শুক্রাণুর ক্ষতি হওয়া থেকে রক্ষা করে।
- পালং শাক, ব্রকলি: এই সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে ফোলিক অ্যাসিড থাকে।
- লেবু, আভাকাডো: এই ফলগুলোতেও ফোলিক অ্যাসিড পাওয়া যায়।
Reviews
There are no reviews yet.