Sale!

আত্তীকরণ শক্তি কি – What is Assimilation Power?

Original price was: 2,600.00৳ .Current price is: 1,150.00৳ .

ফোন করুন: 01751358526

<p>> প্রত্যেকটি  চেক করা এবং কোয়ালিটি সম্পন্ন ।
>>  আমরা সবচেয়ে কম দামে দিতে পারি
>> সারাদেশে হোম ডেলিভারির মাধ্যমে পৌঁছে দেয়া হয়ে থাকে ।

>> ক্যাশ অন ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে ৬০ ঢাকার বাইরে ১০০ টাকা ! (পরিবর্তনীয়)

823 in stock

SKU: (@---134 ) ম্যাজিক কনডম কোডঃ 110 Categories: , Tag:

Description

আত্তীকরণ শক্তি কি – What is Assimilation Power? আত্তীকরণ শক্তি হলো সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার একটি মূল উপাদান, যা সূর্যের আলোকে রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে। 

50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আত্তীকরণ শক্তি কি

50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে  ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন

এই রূপান্তরিত শক্তিই উদ্ভিদকে খাদ্য তৈরি করতে সাহায্য করে। কিন্তু এই প্রক্রিয়াটি কীভাবে ঘটে, তা একটু বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।

  • ক্লোরোফিল: পাতার সবুজ অংশে ক্লোরোফিল নামক একটি রঞ্জকদ্রব্য থাকে। এই ক্লোরোফিলই সূর্যের আলো শোষণ করে।
  • শক্তির শোষণ: শোষিত আলোর শক্তি দিয়ে পানির অণু ভেঙে হাইড্রোজেন আয়ন এবং অক্সিজেন গ্যাস উৎপন্ন হয়। একইসাথে, ইলেকট্রন মুক্ত হয়।
  • ATP ও NADPH উৎপাদন: মুক্ত হওয়া ইলেকট্রন একটি ইলেকট্রন পরিবহন শৃঙ্খলায় প্রবাহিত হয়।
  • এই প্রবাহের ফলে ATP (Adenosine Triphosphate) এবং NADPH (Nicotinamide Adenine Dinucleotide Phosphate) নামক দুটি উচ্চ শক্তিসম্পন্ন যৌগ তৈরি হয়।
  • এই দুটি যৌগকেই আত্তীকরণ শক্তি বলা হয়।
  • কার্বন ডাইঅক্সাইডের বিজারণ: আত্তীকরণ শক্তি দিয়ে কার্বন ডাইঅক্সাইডকে বিজারিত করা হয়।
  • অর্থাৎ, কার্বন ডাইঅক্সাইডের সাথে হাইড্রোজেন যুক্ত হয়ে শর্করা তৈরি হয়। এই শর্করা উদ্ভিদের খাদ্য হিসেবে কাজ করে।
  • জৈব যৌগ গঠন: শর্করার পাশাপাশি, আত্তীকরণ শক্তি দিয়ে অন্যান্য জৈব যৌগ যেমন প্রোটিন, লিপিড ইত্যাদিও তৈরি হয়।

উদাহরণ:

  • খাদ্য শৃঙ্খলা: উদ্ভিদ যে খাদ্য তৈরি করে, তা খেয়ে অন্যান্য প্রাণী বেঁচে থাকে। অর্থাৎ, সকল প্রাণীর খাদ্যের মূল উৎস হলো সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন খাদ্য।
  • জীবাশ্ম জ্বালানি: কোটি কোটি বছর আগে মৃত উদ্ভিদ ও প্রাণীর দেহ থেকে জীবাশ্ম জ্বালানি তৈরি হয়েছে। এই জীবাশ্ম জ্বালানির শক্তির উৎসও আসলে সূর্যের আলো।

আরও কিছু বিষয়:

  • আলোক ও অন্ধকার পর্যায়: সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়াকে দুটি পর্যায়ে ভাগ করা হয়: আলোক পর্যায় এবং অন্ধকার পর্যায়। আত্তীকরণ শক্তি আলোক পর্যায়ে উৎপন্ন হয় এবং অন্ধকার পর্যায়ে ব্যবহৃত হয়।
  • ATP এবং NADPH: ATP হলো একটি মুদ্রার মতো, যা কোষের মধ্যে শক্তি স্থানান্তর করে। NADPH হলো একটি ইলেকট্রন বহনকারী, যা হাইড্রোজেন পরমাণু বহন করে।
  • ক্লোরোপ্লাস্ট: সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়া উদ্ভিদের ক্লোরোপ্লাস্ট নামক অঙ্গাণুতে ঘটে।

সারসংক্ষেপে: আত্তীকরণ শক্তি হলো সালোকসংশ্লেশণের একটি চাবিকাঠি। এটি সূর্যের আলোকে রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে এবং উদ্ভিদকে খাদ্য তৈরি করতে সাহায্য করে। ফলে পৃথিবীর সকল প্রাণীর অস্তিত্ব টিকে থাকার জন্য আত্তীকরণ শক্তি অপরিহার্য

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “আত্তীকরণ শক্তি কি – What is Assimilation Power?”

Your email address will not be published. Required fields are marked *