শক্তি ফাউন্ডেশন এর প্রতিষ্ঠাতা কে

 এই সংস্থাটি গত কয়েক দশক ধরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থিত গ্রামীণ ও নগর এলাকার নারীদের স্বাবলম্বী করার লক্ষ্যে কাজ করে চলেছে।

• ক্ষুদ্র ঋণ: ফাউন্ডেশনটি নারীদের ক্ষুদ্র ঋণ প্রদান করে, যাতে তারা নিজস্ব ব্যবসা শুরু করতে পারে।
• এই ঋণের মাধ্যমে অনেক নারী সফল উদ্যোক্তা হয়ে উঠেছেন।
• প্রশিক্ষণ: শুধুমাত্র ঋণ প্রদানই নয়, ফাউন্ডেশনটি নারীদের বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণও প্রদান করে।
• এতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে ব্যবসা পরিচালনা, হিসাব রাখা, মার্কেটিং ইত্যাদি।
• সচেতনতা সৃষ্টি: ফাউন্ডেশনটি নারীদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করে তাদের অধিকার সম্পর্কে।
• তারা নারীদের স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং সামাজিক সমস্যা সম্পর্কে জ্ঞান দেয়।
• সম্প্রদায় উন্নয়ন: শক্তি ফাউন্ডেশন শুধুমাত্র নারীদের উপরই কাজ করে না, বরং সম্পূর্ণ সম্প্রদায়ের উন্নয়নেও গুরুত্ব দেয়।
• তারা পানি সরবরাহ, স্যানিটেশন, এবং স্বাস্থ্যসেবা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করে।

শক্তি ফাউন্ডেশনের কার্যক্রমের ফলে বাংলাদেশে নারীদের জীবনমান উন্নতি হয়েছে। অনেক নারী এখন আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছেন

এবং তাদের পরিবার ও সমাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। ফাউন্ডেশনের কাজের ফলে নারীদের সামাজিক অবস্থানও উন্নতি হয়েছে।

উদাহরণ

• রুপা: একজন গ্রামীণ নারী, যিনি শক্তি ফাউন্ডেশনের ক্ষুদ্র ঋণের সাহায্যে একটি ছোট দোকান খুলেছেন। আজ তিনি একটি সফল ব্যবসায়ী এবং তার পরিবারকে স্বাবলম্বী করেছেন।
• সুমি: একজন অশিক্ষিত নারী, যিনি শক্তি ফাউন্ডেশনের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে হস্তশিল্প তৈরি করতে শিখেছেন। এখন তিনি তার তৈরি পণ্য বিক্রি করে আয় করছেন।

শক্তি ফাউন্ডেশন বাংলাদেশে নারী ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে একটি অনুপ্রেরণা। তাদের কাজের ফলে হাজার হাজার নারী আজ স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছেন এবং তাদের পরিবার ও সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখছেন।

শক্তি ফাউন্ডেশন বাংলাদেশে নারী ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে একটি অনুপ্রেরণা। তাদের কাজের ফলে হাজার হাজার নারী আজ স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছেন এবং তাদের পরিবার ও সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখছেন।

আপনি কি শক্তি ফাউন্ডেশন সম্পর্কে আরও জানতে চান?