Sale!

শক্তি সম্পদ কাকে বলে – What is energy resource?

Original price was: 3,500.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

ফোন করুন: 01751358526

<blockquote>

> প্রত্যেকটি  চেক করা এবং কোয়ালিটি সম্পন্ন ।
>&gt;  আমরা সবচেয়ে কম দামে দিতে পারি
>> সারাদেশে হোম ডেলিভারির মাধ্যমে পৌঁছে দেয়া হয়ে থাকে ।

</blockquote>

>> ক্যাশ অন ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে ৬০ ঢাকার বাইরে ১০০ টাকা ! (পরিবর্তনীয়)

905 in stock

SKU: (@--- 116` ) ম্যাজিক কনডম কোডঃ ১০৫ Categories: , Tag:

Description

শক্তি সম্পদ কাকে বলে – What is energy resource? আমরা আগেই জেনেছি যে শক্তি সম্পদ হল এমন সব প্রাকৃতিক উপাদান যা থেকে আমরা শক্তি উৎপাদন করতে পারি। এবার চলুন এই বিষয়টিকে আরও বিস্তারিতভাবে আলোচনা করি:

 50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

শক্তি সম্পদ কাকে বলে

50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে  ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন

ফসিল জ্বালানি: কয়লা, তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস ইত্যাদি হল ফসিল জ্বালানি। মৃত জীবজন্তুর দেহ থেকে লক্ষ লক্ষ বছরে তাপ ও চাপের প্রভাবে এই জ্বালানি তৈরি হয়। এগুলো জ্বালিয়ে আমরা তাপশক্তি ও বিদ্যুৎ উৎপাদন করি।

  • নবায়নযোগ্য শক্তি:

    • সৌরশক্তি: সূর্যের আলোকে শোষণ করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। সৌর প্যানেলের মাধ্যমে এই শক্তি সংগ্রহ করা হয়।
    • বায়ুশক্তি: বাতাসের গতিশক্তিকে ব্যবহার করে টারবাইন ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।
    • জলবিদ্যুৎ: পানির প্রবাহকে ব্যবহার করে টারবাইন ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। বড় বড় বাঁধ তৈরি করে জলবিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।
    • জৈব জ্বালানি: উদ্ভিদ বা প্রাণীর জৈব পদার্থ থেকে তৈরি জ্বালানি। যেমন: কাঠ, গোবর, জৈব গ্যাস।
    • ভূতাপীয় শক্তি: পৃথিবীর ভূগর্ভস্থ তাপকে ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।
    • মহাকাশীয় জোয়ার-ভাটা শক্তি: চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণজনিত জোয়ার-ভাটার শক্তিকে ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।
  • পারমাণবিক শক্তি: ইউরেনিয়াম বা প্লুটোনিয়ামের পরমাণু বিভাজনের ফলে যে শক্তি নির্গত হয়, তাকে পারমাণবিক শক্তি বলে। এই শক্তি দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।

  • বিদ্যুৎ উৎপাদন: বেশিরভাগ শক্তি সম্পদই বিদ্যুৎ উৎপাদনের কাজে ব্যবহৃত হয়। এই বিদ্যুৎ আমরা ঘরবাড়ি, অফিস, শিল্প কারখানা ইত্যাদিতে ব্যবহার করি।
  • পরিবহন: গাড়ি, বাস, ট্রেন, জাহাজ চালানোর জন্য তেল, গ্যাস ইত্যাদি জ্বালানি ব্যবহৃত হয়।
  • শিল্প: বিভিন্ন শিল্প কারখানায় কাঁচামাল প্রক্রিয়াকরণ ও পণ্য উৎপাদনের জন্য বিভিন্ন ধরনের শক্তি ব্যবহৃত হয়।
  • গৃহস্থালি কাজ: রান্না, গরম পানি, আলো ইত্যাদির জন্য আমরা বিদ্যুৎ বা গ্যাস ব্যবহার করি।

শক্তি সম্পদের ব্যবহারের কিছু প্রভাব:

  • পরিবেশ দূষণ: ফসিল জ্বালানি জ্বালানোর ফলে বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইড, সালফার ডাইঅক্সাইড ইত্যাদি বিষাক্ত গ্যাস নির্গত হয়, যা বায়ু ও জল দূষণ করে।
  • জলবায়ু পরিবর্তন: বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধির ফলে গ্রিনহাউস প্রভাব বাড়ে এবং পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়।
  • স্বাস্থ্য সমস্যা: বায়ু দূষণের ফলে শ্বাসকষ্ট, হৃদরোগ ইত্যাদি রোগের প্রাদুর্ভাব বাড়ে।

শক্তি সম্পদ সীমিত হওয়ায় আমাদের শক্তি সংরক্ষণ করা জরুরি। শক্তি সংরক্ষণের মাধ্যমে আমরা:

  • পরিবেশ দূষণ কমাতে পারি।
  • জলবায়ু পরিবর্তনের হার কমাতে পারি।
  • শক্তির দাম কমাতে পারি।
  • ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য শক্তি সংরক্ষণ করতে পারি।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “শক্তি সম্পদ কাকে বলে – What is energy resource?”

Your email address will not be published. Required fields are marked *