Sale!

p ও s এর মধ্যে কোনটির আয়নিকরণ শক্তি বেশি

Original price was: 3,500.00৳ .Current price is: 2,250.00৳ .

ফোন করুন: 01751358526

<p>> প্রত্যেকটি  চেক করা এবং কোয়ালিটি সম্পন্ন ।
>>  আমরা সবচেয়ে কম দামে দিতে পারি
>> সারাদেশে হোম ডেলিভারির মাধ্যমে পৌঁছে দেয়া হয়ে থাকে ।

>> ক্যাশ অন ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে ৬০ ঢাকার বাইরে ১০০ টাকা ! (পরিবর্তনীয়)

904 in stock

Description

p ও s এর মধ্যে কোনটির আয়নিকরণ শক্তি বেশি পরমাণুর আয়নীকরণ শক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ পরমাণু বৈশিষ্ট্য যা মৌলের রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। 
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

p ও s এর মধ্যে কোনটির আয়নিকরণ শক্তি বেশি

50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে  ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন

 এই শক্তি মূলত একটি পরমাণু থেকে একটি ইলেকট্রন অপসারণ করতে যে পরিমাণ শক্তি প্রয়োজন হয়, তাকেই বোঝায়।

p ও s উপপর্যায় কী?

পর্যায় সারণিতে ইলেকট্রনগুলো বিভিন্ন উপপর্যায়ে বিন্যস্ত থাকে। এই উপপর্যায়গুলোর মধ্যে দুটি হল p এবং s। s উপপর্যায়ে সর্বোচ্চ দুটি ইলেকট্রন থাকতে পারে এবং p উপপর্যায়ে সর্বোচ্চ ছয়টি ইলেকট্রন থাকতে পারে।

আয়নীকরণ শক্তিকে প্রভাবিতকারী কারণ:

  • নিউক্লিয়াসের আকর্ষণ শক্তি: নিউক্লিয়াসের প্রোটন সংখ্যা বাড়ার সাথে সাথে নিউক্লিয়াসের আকর্ষণ শক্তি বাড়ে।
  • ফলে বহিঃস্থ ইলেকট্রনকে নিউক্লিয়াস থেকে আলাদা করতে বেশি শক্তি প্রয়োজন হয়।
  • পরমাণুর আকার: পরমাণুর আকার ছোট হলে নিউক্লিয়াস এবং বহিঃস্থ ইলেকট্রনের মধ্যে দূরত্ব কম হয়।
  • ফলে নিউক্লিয়াসের আকর্ষণ শক্তি বেশি হয় এবং ইলেকট্রনকে অপসারণ করতে বেশি শক্তি প্রয়োজন হয়।
  • ইলেকট্রনিক কনফিগারেশন: ইলেকট্রনগুলো পরমাণুর কক্ষপথে নির্দিষ্টভাবে বিন্যস্ত থাকে। এই বিন্যাস আয়নীকরণ শক্তিকে প্রভাবিত করে।
  • উদাহরণস্বরূপ, একটি পূর্ণ বা অর্ধপূর্ণ উপপর্যায়ের ইলেকট্রনকে অপসারণ করতে বেশি শক্তি প্রয়োজন হয়।

p ও s উপপর্যায়ের তুলনা:

  • একই পর্যায়ে: একই পর্যায়ে s উপপর্যায়ের মৌলের আকার সাধারণত p উপপর্যায়ের মৌলের চেয়ে বড় হয়। ফলে s উপপর্যায়ের মৌলের নিউক্লিয়াসের আকর্ষণ শক্তি p উপপর্যায়ের মৌলের চেয়ে কম হয়। ফলস্বরূপ, s উপপর্যায়ের মৌলের আয়নীকরণ শক্তি p উপপর্যায়ের মৌলের চেয়ে কম হয়।
  • বিভিন্ন পর্যায়ে: বিভিন্ন পর্যায়ে p ও s উপপর্যায়ের মৌলের আয়নীকরণ শক্তির তুলনা করতে হলে পর্যায় সারণির প্রবণতা বিবেচনা করতে হয়। সাধারণত, একই গ্রুপের মৌলের ক্ষেত্রে নিচের দিকে যাওয়ার সাথে সাথে পরমাণুর আকার বাড়ে এবং আয়নীকরণ শক্তি কমে যায়।

উদাহরণ:

  • তৃতীয় পর্যায়ে সোডিয়াম (Na) এর আয়নীকরণ শক্তি ক্লোরিন (Cl) এর চেয়ে অনেক কম।
  • কারণ, সোডিয়ামের পরমাণু আকার ক্লোরিনের চেয়ে অনেক বড় এবং সোডিয়ামের বহিঃস্থ ইলেকট্রন নিউক্লিয়াস থেকে অনেক দূরে অবস্থিত।
  • নাইট্রোজেন (N) এর আয়নীকরণ শক্তি অক্সিজেন (O) এর চেয়ে বেশি। কারণ, নাইট্রোজেনের বহিঃস্থ ইলেকট্রন কনফিগারেশন অর্ধপূর্ণ,
  • যা অপেক্ষাকৃত স্থিতিশীল। ফলে নাইট্রোজেন থেকে একটি ইলেকট্রন অপসারণ করতে বেশি শক্তি প্রয়োজন হয়।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “p ও s এর মধ্যে কোনটির আয়নিকরণ শক্তি বেশি”

Your email address will not be published. Required fields are marked *