সচিবের ক্ষমতা – Powers of the Secretary

প্রশাসনিক ক্ষমতা:

• দৈনন্দিন কার্যক্রম তত্ত্বাবধান: সচিব অফিসের দৈনন্দিন কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করেন এবং নিশ্চিত করেন যে সকল কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হচ্ছে।
• কর্মীদের তত্ত্বাবধান: সচিব অফিসের কর্মীদের তত্ত্বাবধান করেন, তাদের কাজ বন্টন করেন এবং তাদের কর্মক্ষমতা মূল্যায়ন করেন।
• সিদ্ধান্ত গ্রহণ: সচিব নীতি নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করেন এবং গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।
• যোগাযোগ: সচিব অভ্যন্তরীণ ও বহির্গত সকল স্তরের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করেন এবং প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্ব করেন।
• নীতি প্রণয়ন: সচিব নীতি প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করেন এবং নীতিমালা তৈরিতে সহায়তা করেন।

ব্যবস্থাপনাক্ষমতা:

• বাজেট প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন: সচিব অফিসের বাজেট প্রণয়ন করেন এবং তা বাস্তবায়ন করেন।
• সম্পদ ব্যবস্থাপনা: সচিব অফিসের সম্পদ ব্যবস্থাপনা করেন এবং নিশ্চিত করেন যে সকল সম্পদ সর্বোচ্চ কার্যকারিতার সাথে ব্যবহার করা হচ্ছে।
• সমস্যা সমাধান: সচিব অফিসে উদ্ভূত সমস্যা সমাধান করেন এবং কার্যকর সমাধান বের করেন।
• ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা: সচিব অফিসের ঝুঁকি চিহ্নিত করেন এবং সেগুলো মোকাবেলায় পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।
• পরিবর্তন ব্যবস্থাপনা: সচিব অফিসে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনতে সহায়তা করেন এবং পরিবর্তন প্রক্রিয়া পরিচালনা করেন।

কৌশলগত ক্ষমতা:

• দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য নির্ধারণ: সচিব অফিসের জন্য দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য নির্ধারণ করেন এবং সেগুলো অর্জনে কৌশল তৈরি করেন।
• প্রতিষ্ঠানের দিক নির্দেশনা: সচিব প্রতিষ্ঠানের দিক নির্দেশনা প্রদান করেন এবং নিশ্চিত করেন যে সকল কর্মকাণ্ড প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
• প্রতিযোগিতামূলক বিশ্লেষণ: সচিব প্রতিষ্ঠানের প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ বিশ্লেষণ করেন এবং প্রতিষ্ঠানের সুবিধা বৃদ্ধির জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।
• ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা: সচিব প্রতিষ্ঠানের ঝুঁকি চিহ্নিত করেন এবং সেগুলো মোকাবেলায় কৌশল তৈরি করেন।
• নতুন সুযোগ সন্ধান: সচিব প্রতিষ্ঠানের