Description
সোনার তরী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর 50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
সোনার তরী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন
১) কবিতার মূল ভাব কী?
উত্তর: সোনার তরী কবিতার মূল ভাব হল জীবনের অস্থায়িত্ব ও ক্ষণস্থায়ী সৌন্দর্য। কবি নদীর তীরে বসে একাকীত্ব অনুভব করছেন।
তখন একটি সোনালী তরী নদীতে ভেসে আসে। তরীতে থাকা ব্যক্তিদের সাথে কবির কথোপকথন থেকে জীবনের বিভিন্ন দিক উঠে আসে।
জীবনের আনন্দ, দুঃখ, ভালোবাসা, হতাশা সবকিছুই ক্ষণস্থায়ী। তাই জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে উপভোগ করা উচিত।
২) কবিতায় ‘সোনার তরী’ রূপকটির ব্যবহার কী?
উত্তর: ‘সোনার তরী’ রূপকটি জীবনের বিভিন্ন দিককে নির্দেশ করে। যেমন:
- সৌন্দর্য: তরীর সোনালী রঙ জীবনের সৌন্দর্যকে বোঝায়।
- অস্থায়িত্ব: তরী ভেসে বেড়ানোর মতো জীবনও ক্ষণস্থায়ী।
- ভাগ্য: তরীতে থাকা ব্যক্তিরা ভাগ্যের পরিহাসে বিভিন্ন দিকে ভেসে বেড়াচ্ছে।
- মানুষের জীবন: তরীতে থাকা বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন স্তরের মানুষের প্রতীক।
৩) কবিতায় প্রকৃতির চিত্রায়ণ কীভাবে করা হয়েছে?
উত্তর: কবিতায় প্রকৃতির চিত্রায়ণ অত্যন্ত মনোরম। নদী, মেঘ, বৃষ্টি, ধানক্ষেত, গ্রাম্য পরিবেশ – সবকিছুই কবি সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। প্রকৃতির চিত্রায়ণ কবিতায় একটি মলিন আবহ তৈরি করেছে যা কবির একাকীত্ব ও হতাশার সাথে মানানসই।
৪) কবিতায় ব্যবহৃত ভাষা ও ছন্দের বৈশিষ্ট্য কী?
উত্তর: কবিতায় ব্যবহৃত ভাষা সহজ ও সাবলীল। ছন্দ হল মুক্ত ছন্দ। তবে, কবিতায় একটি সুর ও তাল রয়েছে যা পাঠকের মনে একধরণের আবেগ জাগিয়ে তোলে।
৫) কবিতার শেষ দুটি পঙ্ক্তির তাৎপর্য কী?
উত্তর: কবিতার শেষ দুটি পঙ্ক্তি হল:
“যত চাও তত লও তরণী-পরে। আর আছে? – আর নাই, দিয়েছি ভরে।”
এই দুটি পঙ্ক্তির মাধ্যমে কবি জীবনের সত্যকে তুলে ধরেছেন। জীবনে আমরা যতই পাই না কেন,
আরও বেশি পেতে চাই। কিন্তু একসময় সবকিছুরই শেষ আসে। তাই জীবনের যা কিছু আছে তাই নিয়েই সন্তুষ্ট থাকা উচিত।
৬) কবিতাটির সমালোচনামূলক মূল্যায়ন করুন।
উত্তর: সোনার তরী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি অমূল্য কবিতা। এই কবিতায় জীবনের বিভিন্ন দিক সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে
Reviews
There are no reviews yet.