Description

যৌন মিলন সময় বৃদ্ধির ৫ টি উপায়

যৌন মিলন সময় বৃদ্ধির ৫ টি উপায় , মনে রাখবেন, প্রতিটি ব্যক্তির শরীর আলাদা, তাই কোনো একটি কৌশল সবার জন্য সমানভাবে কাজ নাও করতে পারে। ধৈর্য ধরুন এবং আপনার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত কৌশল খুঁজে বের করুন। 

50% ছাড়ে: আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য ন্যায্য মূল্যে কিনতে ভিজিট করুন – এক্ষুনি কিনুন

50% ছাড়ে: আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য ন্যায্য মূল্যে কিনতে ভিজিট করুন – এক্ষুনি কিনুন

যৌন মিলনের সময় বৃদ্ধি করার কিছু উপায় নিচে দেওয়া হলো

১. পেলভিক ফ্লোর ব্যায়াম (Kegel exercises): এই ব্যায়ামগুলো পেলভিক পেশীগুলোকে শক্তিশালী করে, যা যৌন মিলনের সময় নিয়ন্ত্রণ বাড়াতে সাহায্য করে।

পেলভিক ফ্লোর পেশীগুলো চিহ্নিত করতে, প্রস্রাব করার সময় মাঝপথে বন্ধ করুন এবং আবার শুরু করুন। এই পেশীগুলোই পেলভিক ফ্লোর পেশী।

এই পেশীগুলো ১০ সেকেন্ডের জন্য সংকুচিত করুন, তারপর ১০ সেকেন্ডের জন্য শিথিল করুন। দিনে ৩ বার, ১০টি করে পুনরাবৃত্তি করুন।

২. স্টার্ট-স্টপ কৌশল (Start-stop technique):

এই কৌশলটি যৌন উত্তেজনার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। যখন আপনি মনে করেন যে আপনার বীর্যপাত হতে চলেছে, তখন উদ্দীপনা বন্ধ করুন।

উত্তেজনা কমে গেলে,

আবার শুরু করুন। কয়েকবার পুনরাবৃত্তি করুন। এই কৌশলটি আপনাকে আপনার শরীরের সংকেতগুলো চিনতে এবং বীর্যপাত নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে।

৩. স্কুইজ কৌশল (Squeeze technique):

এই কৌশলটি স্টার্ট-স্টপ কৌশলের মতো, কিন্তু যখন আপনি মনে করেন যে আপনার বীর্যপাত হতে চলেছে, তখন আপনার লিঙ্গের অগ্রভাগ কয়েক সেকেন্ডের জন্য চেপে ধরুন।

এটি বীর্যপাতের অনুভূতি কমাতে সাহায্য করবে।

৪. মানসিক বিক্ষেপ (Mental distraction):

যখন আপনি মনে করেন যে আপনার বীর্যপাত হতে চলেছে, তখন অন্য কিছু চিন্তা করুন।

এটি আপনার উত্তেজনা কমাতে এবং বীর্যপাত বিলম্বিত করতে সাহায্য করবে।

৫. যোগাযোগ এবং বোঝাপড়া:

আপনার সঙ্গীর সাথে খোলাখুলিভাবে কথা বলুন। তাদের পছন্দ-অপছন্দ, অনুভূতি এবং চাহিদাগুলো জানুন। একে অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল হোন এবং একসাথে বিভিন্ন কৌশল চেষ্টা করুন।

৬. জীবনযাত্রার পরিবর্তন:

স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা যৌন স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত ব্যায়াম করুন, স্বাস্থ্যকর খাবার খান,

পর্যাপ্ত ঘুমান এবং মানসিক চাপ কমান। ধূমপান এবং অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবন এড়িয়ে চলুন।

৭. পরামর্শ: যদি আপনার সমস্যা গুরুতর হয় বা এই কৌশলগুলো কাজ না করে, তবে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। তারা আপনাকে সঠিক পরামর্শ এবং চিকিৎসা দিতে পারবে।